সম্পাদকীয়--
চলমান জীবনের নিয়ম সৃষ্টির বাঁধনে বাঁধা। সাহিত্য মানুষের সুখ-দুঃখ ভাব ভাবনা স্মৃতি স্বপ্ন সবকিছু মিলিয়ে সৃষ্ট হয়। আর এ সব কিছুর মাঝে থেকে যায় প্রকৃতির লীলাখেলা। আমাদের সাহিত্য বস্তুত আমাদের মনের পরিব্যাপ্তি, ঘটনা ক্রমের বিন্যাস, জীবনধারার আলেখ।
আমাদের প্রকাশ, কথোপকথন, পত্রালাপ, প্রেমালাপ সবকিছুই উঠে আসতে পারে সাহিত্যের মাধ্যমে। সাহিত্য ছাড়া জীবনকে কল্পনা করা যায় না। প্রত্যেকটি মানুষের ক্রমবিন্যাসের ওপর মানসিক পরিবর্তন যেমন ঘটে থাকে তেমনি তাদের ভাবনার অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে সাহিত্য ক্রমশ উন্নত এক সোপানে এসে দাঁড়ায়। প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যেই সাহিত্যের ছোঁয়া থেকে যায়, কারো কারো এই সাহিত্যের ভাব ভাবনা নিজেদের মনের মধ্যেই রাখা থাকে। তার প্রকাশ শুধুমাত্র সামান্য কিছু ব্যক্তিগত লেখা ও বার্তালাপের মাধ্যমে সীমাবদ্ধ থেকে যায়। এই ভাবনাগুলি আবার সাহিত্যিক লেখক কবিরা যখন সযত্নে কলমে কাগজের মাধ্যমে তুলে ধরেন তখন সে সাহিত্য লিখিত রূপ নিয়ে সর্বসমক্ষে প্রকাশিত হয়।
সাহিত্য সৃজনের বিশেষ কিছু দিক আছে, শুধু মাত্র মনের মধ্যে ভাষার পোষণ থাকলেই সাহিত্যের বিকাশ সম্ভবপর নয়। বিকাশ বা প্রকাশ এ সবের মধ্যে দিয়েই সাহিত্যিক বা লেখক কবিরা নিজেদের পরিচিতি পান। বিশ্বসাহিত্যে যেমন অগণিত ভাষার প্রকাশ, তেমনি আমাদের ভারতীয় ভাষা সাহিত্যের মধ্যে বাংলা সাহিত্যের দৃষ্টি মূল্যায়নে এর স্থান অনেকটাই ঊর্ধ্বে। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রাচীনতম ইতিহাস। এই বাংলাতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখে গেছেন তাঁর অজস্র সহস্ত্র ভাব প্রকাশ। বিশ্বকবির সূত্র ধরে বাংলা ভাষা সমস্ত পৃথিবীতে স্মরণীয়-বরণীয়। এ দিক দিয়ে আমরা বাংলা ভাষাকে নিয়ে গর্ব করার অবকাশ পাই। বর্তমান সাহিত্যচর্চা কেবলমাত্র কাগজে কলমেই থেমে নেই--এক অন্তর্জাল বিশ্বপরিমণ্ডলে তা ব্যাপ্ত ও সৃজিত। আজকাল অনায়াসেই আমরা আমাদের নিজেদের মনোভাব, পরস্পর ভাবনার বিনিময় অন্তর্জাল পরিবেশে চালিয়ে যেতে পারি। আজ আর চিঠি লিখে সময়ের কালক্ষেপ করতে হয় না, মুহূর্তে দুরভাষ আমাদের দর্শন ও বক্তব্যকে সর্বসমক্ষে পৌঁছে দিতে পারে।
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে সাহিত্যের ছোঁয়া লাগা থাকে। সবার মধ্যেই ভাবনার স্বয়ংক্রিয় শারীরিক ও মানসিক অবলম্বন রাখা থাকে, জীবনের কিছু কিছু মুহূর্ত সবাই কবি হয়ে যেতে পারে। ভাব ভাবনা প্রকাশের মাধ্যমে চাইলে সে নিজেকে সাহিত্যিক হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে পারে। তবে সাহিত্য বস্তুত মনের খোরাক, এখানে অর্থ ভাবনাকে ঢুকিয়ে দেওয়া যায় না। এখানে মানসিক তৃপ্তি কথাটাই বড় কথা। সাহিত্যিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার একটা মানসিকতা মনের মধ্যে সর্বদা কাজ করে কিন্তু সবাই প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। এ জন্য ধৈর্য ও অনুশীলন বিশেষ প্রয়োজন।
যাই হোক, এবার আমাদের নিজস্ব সাহিত্যচর্চায় ফিরে আসি। আমাদের সাহিত্য চর্চা সীমিত, আমরা অনেকে সাহিত্য চর্চায় মনোনিবেশ করার চেষ্টা করি। অনেকটা সময় কাটাবার জন্য অনেকে সাহিত্যিক হতে চান। পারপার্শ্বিক দুঃখকষ্টকে ভুলে থাকার জন্যেও অনেকে সাহিত্যকে দিনচর্চার বিষয় বলে ভেবে নেন।
আমাদের বর্তমান ব্লগ ও ই-পত্রিকা, স্ব-বর্ণ শারদীয়া সংখ্যা হিসাবে প্রকাশিত হচ্ছে। আমাদের নিয়মিত প্রকাশিত পত্রিকা স্বরধ্বনি ও বর্ণালোকের এটি একটি মিলিত সংস্করণ বলা যেতে পারে। বর্তমান সংখ্যায় কবিতা ও গল্প দুটিই স্থান পেয়েছে। লেখা প্রকাশের ব্যাপারে বলে রাখি --আমাদের পত্রিকায় লেখার বা লেখকের গুন মানের ভিত্তিতে আগে পরে পোস্টিংয়ের কিছু ব্যাপার নেই। বরং লেখা পাঠাবার তারিখের ভিত্তিতে আগে পরের পোস্টিং সিস্টেম কাজে লাগানো হয়েছে।
সর্বোপরি আমাদের ত্রূটি বিচ্যুতির অভাব নেই জানি। আর এ জন্যেই সমস্ত লেখক পাঠকদের কাছে আমাদের অনুরোধ, আপনারা আমাদের পত্রিকা পড়ুন। আপনাদের নিজস্ব মতামত ও নিরপেক্ষ দিকদর্শনে আমরা বিশেষ আগ্রহী। ধন্যবাদান্তে--তাপসকিরণ রায়, সম্পাদক, স্ব-বর্ণ।
সহঃসম্পাদককের কলমে:
প্রতি বছরের মত আবার একটা নতুন শারদবর্ষ এসে হাজির। এর আগমন বার্তা ধ্বনি তো হয় আকাশে বাতাসে অনেক আগে থেকেই। পথ চলতে চলতে মাঠে ঘটে তাকালেই চোখে পরে যায় রাশি রাশি কাশ ফুলের মেলা। আকাশের দিকে তাকালেই দেখা মেলে নীল আকাশের নিচে সাদা পেজা তুলোর মত স্তুপ মেঘের আনাগোনা। বড়ো বড়ো জলাশয় গুলোতে দেখা মেলে পদ্ম ফুলের বাহার। আকাশ বাতাস মুখরিত হয়ে ওঠে দেবীর আগমন বার্তা। সবাই যেন জেগে ওঠে নতুন সাজে। তেমন ভাবেই সেজে ওঠে পত্র পত্রিকাগুলো শারদীয়া পত্রিকার আকারে। তেমন ভাবেই আমরা আমাদের পত্রিকাকে সাজিয়ে তুলেছি বিভিন্ন লেখকের লেখা দিয়ে। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।--সহঃসম্পাদক, শমিত কর্মকার, স্ব-বর্ণ।
সহঃসম্পাদককের কলমে:
একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ। একটা ঘূর্ণিঝড়ের মাতন শেষ হতে না হতেই আরেকটা, প্রবল জলোচ্ছ্বাস! কত গবাদি পশু, ক্ষেতের ফসল জলমগ্ন হয়ে জনজীবন বিপর্যস্ত, দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। সর্বস্ব হারিয়েও মানুষ হারায় না তার মনোবল। অদম্য আশায় বুক বেঁধে ঝাঁপিয়ে পড়ে নূতন উদ্যমে নূতন আশায়। এরই নাম বোধহয় জীবন! জীবনের ঝুলি আবার পূর্ণ হয়ে ওঠে আনন্দ-উৎসবে, পাল-পার্বনে, গানে-কবিতায়। এত দুর্যোগের মধ্যেও শিউলি ফুলের হাসির সাথে রজতশুভ্র কাশের বনে সোনালী আলোর ঝলকানি বলে দেয় উৎসবের আগমন বার্তা। পূজো এসে গেছে !এসে গেছে নানান স্বাদের গল্প, অণুগল্প ,কবিতা, অণুকবিতায় ভরা স্ব-বর্ণ তার বৈচিত্র্যময় সম্ভারটুকু নিয়ে। সকলের জন্য শুভেচ্ছা রইলো ভালো কাটুক,আনন্দে কাটুক উৎসব মুখর দিনগুলি।--সাবিত্রী দাস সহ-সম্পাদক, স্ব-বর্ণ।
সম্পাদকীয়--
চলমান জীবনের নিয়ম সৃষ্টির বাঁধনে বাঁধা। সাহিত্য মানুষের সুখ-দুঃখ ভাব ভাবনা স্মৃতি স্বপ্ন সবকিছু মিলিয়ে সৃষ্ট হয়। আর এ সব কিছুর মাঝে থেকে যায় প্রকৃতির লীলাখেলা। আমাদের সাহিত্য বস্তুত আমাদের মনের পরিব্যাপ্তি, ঘটনা ক্রমের বিন্যাস, জীবনধারার আলেখ।
আমাদের প্রকাশ, কথোপকথন, পত্রালাপ, প্রেমালাপ সবকিছুই উঠে আসতে পারে সাহিত্যের মাধ্যমে। সাহিত্য ছাড়া জীবনকে কল্পনা করা যায় না। প্রত্যেকটি মানুষের ক্রমবিন্যাসের ওপর মানসিক পরিবর্তন যেমন ঘটে থাকে তেমনি তাদের ভাবনার অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে সাহিত্য ক্রমশ উন্নত এক সোপানে এসে দাঁড়ায়। প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যেই সাহিত্যের ছোঁয়া থেকে যায়, কারো কারো এই সাহিত্যের ভাব ভাবনা নিজেদের মনের মধ্যেই রাখা থাকে। তার প্রকাশ শুধুমাত্র সামান্য কিছু ব্যক্তিগত লেখা ও বার্তালাপের মাধ্যমে সীমাবদ্ধ থেকে যায়। এই ভাবনাগুলি আবার সাহিত্যিক লেখক কবিরা যখন সযত্নে কলমে কাগজের মাধ্যমে তুলে ধরেন তখন সে সাহিত্য লিখিত রূপ নিয়ে সর্বসমক্ষে প্রকাশিত হয়।
সাহিত্য সৃজনের বিশেষ কিছু দিক আছে, শুধু মাত্র মনের মধ্যে ভাষার পোষণ থাকলেই সাহিত্যের বিকাশ সম্ভবপর নয়। বিকাশ বা প্রকাশ এ সবের মধ্যে দিয়েই সাহিত্যিক বা লেখক কবিরা নিজেদের পরিচিতি পান। বিশ্বসাহিত্যে যেমন অগণিত ভাষার প্রকাশ, তেমনি আমাদের ভারতীয় ভাষা সাহিত্যের মধ্যে বাংলা সাহিত্যের দৃষ্টি মূল্যায়নে এর স্থান অনেকটাই ঊর্ধ্বে। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস প্রাচীনতম ইতিহাস। এই বাংলাতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখে গেছেন তাঁর অজস্র সহস্ত্র ভাব প্রকাশ। বিশ্বকবির সূত্র ধরে বাংলা ভাষা সমস্ত পৃথিবীতে স্মরণীয়-বরণীয়। এ দিক দিয়ে আমরা বাংলা ভাষাকে নিয়ে গর্ব করার অবকাশ পাই। বর্তমান সাহিত্যচর্চা কেবলমাত্র কাগজে কলমেই থেমে নেই--এক অন্তর্জাল বিশ্বপরিমণ্ডলে তা ব্যাপ্ত ও সৃজিত। আজকাল অনায়াসেই আমরা আমাদের নিজেদের মনোভাব, পরস্পর ভাবনার বিনিময় অন্তর্জাল পরিবেশে চালিয়ে যেতে পারি। আজ আর চিঠি লিখে সময়ের কালক্ষেপ করতে হয় না, মুহূর্তে দুরভাষ আমাদের দর্শন ও বক্তব্যকে সর্বসমক্ষে পৌঁছে দিতে পারে।
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে সাহিত্যের ছোঁয়া লাগা থাকে। সবার মধ্যেই ভাবনার স্বয়ংক্রিয় শারীরিক ও মানসিক অবলম্বন রাখা থাকে, জীবনের কিছু কিছু মুহূর্ত সবাই কবি হয়ে যেতে পারে। ভাব ভাবনা প্রকাশের মাধ্যমে চাইলে সে নিজেকে সাহিত্যিক হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে পারে। তবে সাহিত্য বস্তুত মনের খোরাক, এখানে অর্থ ভাবনাকে ঢুকিয়ে দেওয়া যায় না। এখানে মানসিক তৃপ্তি কথাটাই বড় কথা। সাহিত্যিক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার একটা মানসিকতা মনের মধ্যে সর্বদা কাজ করে কিন্তু সবাই প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। এ জন্য ধৈর্য ও অনুশীলন বিশেষ প্রয়োজন।
যাই হোক, এবার আমাদের নিজস্ব সাহিত্যচর্চায় ফিরে আসি। আমাদের সাহিত্য চর্চা সীমিত, আমরা অনেকে সাহিত্য চর্চায় মনোনিবেশ করার চেষ্টা করি। অনেকটা সময় কাটাবার জন্য অনেকে সাহিত্যিক হতে চান। পারপার্শ্বিক দুঃখকষ্টকে ভুলে থাকার জন্যেও অনেকে সাহিত্যকে দিনচর্চার বিষয় বলে ভেবে নেন।
আমাদের বর্তমান ব্লগ ও ই-পত্রিকা, স্ব-বর্ণ শারদীয়া সংখ্যা হিসাবে প্রকাশিত হচ্ছে। আমাদের নিয়মিত প্রকাশিত পত্রিকা স্বরধ্বনি ও বর্ণালোকের এটি একটি মিলিত সংস্করণ বলা যেতে পারে। বর্তমান সংখ্যায় কবিতা ও গল্প দুটিই স্থান পেয়েছে। লেখা প্রকাশের ব্যাপারে বলে রাখি --আমাদের পত্রিকায় লেখার বা লেখকের গুন মানের ভিত্তিতে আগে পরে পোস্টিংয়ের কিছু ব্যাপার নেই। বরং লেখা পাঠাবার তারিখের ভিত্তিতে আগে পরের পোস্টিং সিস্টেম কাজে লাগানো হয়েছে।
সর্বোপরি আমাদের ত্রূটি বিচ্যুতির অভাব নেই জানি। আর এ জন্যেই সমস্ত লেখক পাঠকদের কাছে আমাদের অনুরোধ, আপনারা আমাদের পত্রিকা পড়ুন। আপনাদের নিজস্ব মতামত ও নিরপেক্ষ দিকদর্শনে আমরা বিশেষ আগ্রহী। ধন্যবাদান্তে--তাপসকিরণ রায়, সম্পাদক, স্ব-বর্ণ।
সহঃসম্পাদককের কলমে:
প্রতি বছরের মত আবার একটা নতুন শারদবর্ষ এসে হাজির। এর আগমন বার্তা ধ্বনি তো হয় আকাশে বাতাসে অনেক আগে থেকেই। পথ চলতে চলতে মাঠে ঘটে তাকালেই চোখে পরে যায় রাশি রাশি কাশ ফুলের মেলা। আকাশের দিকে তাকালেই দেখা মেলে নীল আকাশের নিচে সাদা পেজা তুলোর মত স্তুপ মেঘের আনাগোনা। বড়ো বড়ো জলাশয় গুলোতে দেখা মেলে পদ্ম ফুলের বাহার। আকাশ বাতাস মুখরিত হয়ে ওঠে দেবীর আগমন বার্তা। সবাই যেন জেগে ওঠে নতুন সাজে। তেমন ভাবেই সেজে ওঠে পত্র পত্রিকাগুলো শারদীয়া পত্রিকার আকারে। তেমন ভাবেই আমরা আমাদের পত্রিকাকে সাজিয়ে তুলেছি বিভিন্ন লেখকের লেখা দিয়ে। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।--সহঃসম্পাদক, শমিত কর্মকার, স্ব-বর্ণ।
সহঃসম্পাদককের কলমে:
একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ। একটা ঘূর্ণিঝড়ের মাতন শেষ হতে না হতেই আরেকটা, প্রবল জলোচ্ছ্বাস! কত গবাদি পশু, ক্ষেতের ফসল জলমগ্ন হয়ে জনজীবন বিপর্যস্ত, দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। সর্বস্ব হারিয়েও মানুষ হারায় না তার মনোবল। অদম্য আশায় বুক বেঁধে ঝাঁপিয়ে পড়ে নূতন উদ্যমে নূতন আশায়। এরই নাম বোধহয় জীবন! জীবনের ঝুলি আবার পূর্ণ হয়ে ওঠে আনন্দ-উৎসবে, পাল-পার্বনে, গানে-কবিতায়। এত দুর্যোগের মধ্যেও শিউলি ফুলের হাসির সাথে রজতশুভ্র কাশের বনে সোনালী আলোর ঝলকানি বলে দেয় উৎসবের আগমন বার্তা। পূজো এসে গেছে !এসে গেছে নানান স্বাদের গল্প, অণুগল্প ,কবিতা, অণুকবিতায় ভরা স্ব-বর্ণ তার বৈচিত্র্যময় সম্ভারটুকু নিয়ে। সকলের জন্য শুভেচ্ছা রইলো ভালো কাটুক,আনন্দে কাটুক উৎসব মুখর দিনগুলি।--সাবিত্রী দাস সহ-সম্পাদক, স্ব-বর্ণ।